সামাজিক শক্তি অর্জনের ব্যাপারে কিছু বিষয় পরিষ্কার করে নেয়া দরকার-

১। সামাজিক শক্তি অর্জনের প্রয়োজনীয়তা ও কলাকৌশল সংক্রান্ত আমার বিভিন্ন লেখায় বই পড়া, অনলাইন কোর্স , অডিও ভিজুয়াল কাজসমূহের প্রতি অতি নির্ভরশীলতার সমালোচনা করা হয়েছে। কিন্তু তাই বলে এগুলোকে নাকচ বা গুরুত্বহীন বলা হচ্ছে না। অফলাইনের কাজের পাশাপাশি এগুলোও বহমান থাকবে। লেখক, কোর্স ইন্সট্রাক্টর বা কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ভাই,বোনেরা আমার কথায় মন খারাপ করবেন না। অনুরোধ রইল। কারও মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে ক্ষমা করে দেবেন ইনশা আল্লাহ।

২। সামাজিক শক্তি অর্জনের কাজগুলো দ্বীনের মৌলিক দাওয়াহ, দ্বীন শিক্ষা দেয়া, ওয়াজ-মাহফিল ইত্যাদি কাজের সম্পূরক। এগুলোর বিকল্প না। বাংলাদেশের উলামায়ে কেরাম তাঁদের জায়গা থেকে কাজ করছেন। আলহামদুলিল্লাহ।

তরুণদের ভাবা দরকার, নিজেদের করণীয় নিয়ে। কিভাবে সমাজে ইসলামী দাওয়াহকে শক্তিশালী করা যায়? কিভাবে সমাজের চিন্তা ও বয়ানকে প্রভাবিত করা যায়? কিভাবে মুসলিমের সামাজিক শক্তি বাড়ানো যায়? তরুণদের এই প্রশ্নগুলো নিয়ে ভাবতে হবে, এবং উদ্যোগ নিতে হবে।